সারা দুনিয়াতে ৫বিলিয়নেরও বেশি মোবাইল ইউজার রয়েছে। বর্তমানে মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় সবকাজে মোবাইল এপস ব্যবহার করছে, যেমন- শপিং, রাইড শেয়ার বা গাড়ি ভাড়া করা, পণ্য ও সেবা গ্রহন বা যাচাই করা, মিটিং ফিক্সড বা এপয়েন্টমেন্ট শিডিউল করা, গেম খেলা, ভিডিও দেখা, গান শোনা, নেট ব্রাউজ, ব্যবসায়ের লাভ-ক্ষতির হিসাব করা ইত্যাদি আরো অনেক কিছু। সকল কাজ এখন আপনার হাতের মুঠোর মোবাইল থেকেই করা যাচ্ছে, যার জন্য প্রতিনিয়ত নানাধরণের মোবাইল এপসের প্রয়োজনীয়তা বেড়েই চলেছে। অনেক কোম্পানি এখন কাস্টমাইজড সফটওয়ারের দিকে ঝুকছে, যার জন্য তারা অনেক অর্থ খরচ করছে মোবাইল এপস ডেভেলপারের পিছনে।
সারা দুনিয়াতে ৫বিলিয়নেরও বেশি মোবাইল ইউজার রয়েছে। বর্তমানে মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় সবকাজে মোবাইল এপস ব্যবহার করছে, যেমন- শপিং, রাইড শেয়ার বা গাড়ি ভাড়া করা, পণ্য ও সেবা গ্রহন বা যাচাই করা, মিটিং ফিক্সড বা এপয়েন্টমেন্ট শিডিউল করা, গেম খেলা, ভিডিও দেখা, গান শোনা, নেট ব্রাউজ, ব্যবসায়ের লাভ-ক্ষতির হিসাব করা ইত্যাদি আরো অনেক কিছু। সকল কাজ এখন আপনার হাতের মুঠোর মোবাইল থেকেই করা যাচ্ছে, যার জন্য প্রতিনিয়ত নানাধরণের মোবাইল এপসের প্রয়োজনীয়তা বেড়েই চলেছে। অনেক কোম্পানি এখন কাস্টমাইজড সফটওয়ারের দিকে ঝুকছে, যার জন্য তারা অনেক অর্থ খরচ করছে মোবাইল এপস ডেভেলপারের পিছনে।
আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে বর্তমান সময়ে মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট একটি নতুন এবং অত্যন্ত লাভজনক ইন্ড্রাস্ট্রি। জব মার্কেটে দরকার দক্ষ ডেভেলপার। যারা অ্যাপ ডেভেলপমেন্টকে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চায় তাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, তার পাশাপাশি যারা সখের বসে করতে চায় তাদের জন্যও দারুন একটা ক্ষেত্র। কারণ মোবাইল অ্যাপ গুলো থেকে অনেকক্ষেত্রেই নিজের প্রধান আয়ের পাশাপাশি একটা বাড়তি ইনকাম করা যায়। অনেক গুলো মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে, যেমন iOS, Android, Windows Phone ইত্যাদি। এগুলোর জন্য অ্যাপ তৈরি করার জন্য লাগে ভিন্ন ধরণের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। যেমন- iOS এর জন্য অ্যাপ তৈরি করতে জানা লাগে Object C, Android এর জন্য অ্যাপ তৈরি করতে জানা লাগে Java, Windows Phone এর জন্য C#. এখন যে কেউ এই প্রশিক্ষণ নিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে পারে, প্রয়োজন শুধু ধৈর্য এবং সঠিক প্রশিক্ষণের।